শেখ মোহাম্মদ রতন, সমকালীন মুন্সীগঞ্জ ডেক্স :
আদালতের রায়ে বিএনপি চেয়ারপারসন যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণের যোগ্যতা হারিয়ে ফেলে সে অবস্থায় বিএনপিকে নির্বাচনে নিয়ে আসা সরকারের কোন সুযোগ নেই।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বিএনপির অপরাধি চরিত্র উম্মোচিত হয়েছে তাই তাদের গাত্রদাহ শুরু হয়ে গেছে।
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের একথা বলেন।
মঙ্গলবার দুপুরে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের ঢাকা-মাওয়া সড়কের নিমতলায় বিআরটিএর ভ্রাম্যমান আদালত পরিদর্শণে এসে তিনি আরো বলেন তাদের এই অপরাধ রাষ্ট্রিয় অর্থনৈতিক অপরাধের সামিল। আদালতের আদেশেই সব কিছু হবে।
তারা উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারেন। আপিল করার পর যদি আদালত বেগম জিয়াকে নির্বাচন করার অনুমোতি দেয়, সেখানে আওয়ামীলীগের কি করার আছে, সরকারের কি করার আছে।
একজন সৎ নেতাও কী বিএনপিতে নেই? দন্ড ছাড়া একজন নেতাও কী নেই যাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা যেত না। দন্ডিত ব্যাক্তিকে পলাতক আসামিকে বিএনপির চেয়ারপারসন করার মধ্য দিয়ে এটাই প্রমানিত হলো, এই দল ক্ষমতায় গেলে, আবারও বাংলাদেশ দূর্নীতিতে বিশ^ চ্যাম্পিয়ন হবে।
আবারও বাংলাদেশে দূর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেওয়ার পরিকল্পনা বা বাস্তবায়ন করার ব্যবস্থা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগের কর্মকর্তা, সিরাজদিখান উপজেলা চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদসহ স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ।
বেলা সাড়ে ১১ টা থেকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন বিআরটিএর আদালত ৭ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুর রহীম সুজন। এ সময় ৬ টি মামলা হয় ও সাড়ে ১৪ হাজার টাকা আদায় করা হয়।
শেখ মোহাম্মদ রতন / সমকালীন মুন্সীগঞ্জ / ০১৮১৮৩৩৬৮০৮ / ২০.০২.১৮